Skip to content
- জসীমউদ্দীনের জীবনকাল — উত্তর: জন্ম ১৯০৩ – মৃত্যু ১৯৭৬ খ্রিস্টাব্দ।
- কবির জন্মস্থান কোথায়? উত্তর: ফরিদপুরের তাম্বুলখানা গ্রামে।
- ‘পল্লীকবি’ নামে কোন কবি পরিচিত? উত্তর: জসীমউদ্দীন।
- গ্রাম বাংলার সহজ সরল প্রকৃতির রূপ কার কবিতায় ফুটে উঠেছে? উত্তর: জসীমউদ্দীনের কবিতায়।
- বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র থাকাকালে তাঁর ‘কবর’ কবিতাটি কোথায় অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল? উত্তর: প্রবেশিকা বাংলা সংকলনে
- কর্মজীবনের শুরুতে কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে তিনি অধ্যাপনা করেন? উত্তর: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।
- জসীমউদ্দীনের কোন কাব্যটি বিভিন্ন বিদেশি ভাষায় অনূদিত হয়েছে? উত্তর: নকশী কাথার মাঠ (১৯২৮)।
- কোন বিশ্ববিদ্যালয় কবিকে ডক্টরেট অব লিটারেচার উপাধি দেয়?
- উত্তর: কলকাতার রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়।
- কবির বিভিন্ন রচনাবলী: কাব্য: ‘সােজন বাদিয়ার ঘাট’, ‘বালুচর’, ‘ধানক্ষেত’, ‘রঙিলা নায়ে মাঝি’, ‘রাখালী’, ‘মাটির কান্না’ প্রভৃতি। স্মৃতিকথা ও ভ্রমণ কাহিনী: যাঁদের দেখেছি’, ঠাকুর বাড়ির আঙিনায়’, চলে মুসাফির’ প্রভৃতি। নাটক: ‘বেদের মেয়ে’, ‘পল্লী বধূ’। উপন্যাস: বােবা কাহিনী।
- কবর কবিতাটি প্রথম কোন পত্রিকায় প্রকাশিত হয়? উত্তর: কল্লোল।
- কবর কবিতার জোড়ামানিক কারা? উত্তর: বৃদ্ধের পুত্র ও পুত্রবধূ।
- পুতুলের বিয়ে ভেঙে গেলে কে কেঁদে বুক ভাসাত? উত্তর: বৃদ্ধ দাদুর স্ত্রী।
- ‘আমারে দেখিতে যাইও কিন্তু ______ ‘শূন্যস্থানে কি বসবে? উত্তর: উজান তলীর গাঁ।
- বৃদ্ধ কোন হাটে, কত পয়সার তরমুজ বিক্রি করতাে? উত্তর: শাপলার হাটে ছ পয়সা করি দেড়ী।
- বৃদ্ধ দাদুর তামাক ও মাজনের খরচ কত ছিল? উত্তর: দেড় পয়সা।
- নথ নেড়ে নেড়ে দাদি কি বলত? উত্তর: এতদিন পরে এলে।
- ‘শত কাফনের শত কবরের অঙ্ক হৃদয়ে আঁকি’ এর পরের লাইন কি? উত্তর: গণিয়া গণিয়া ভুল করে গণি সারা দিনরাত জাগি
- মাটিরে আমি যে বড় ভালবাসি, মাটিতে মিশায়ে বুক।’ কোন কবিতার অংশ? উত্তর: কবর
- বৃদ্ধের পুত্র কোন মাসে মারা যায়? উত্তর: ফাল্গুন মাসে।
- ঘরের মেঝেতে সপটি বিছিয়ে কাকে শােওয়ানাে হয়েছিল? উত্তর: বৃদ্ধের পুত্রকে।
- সারা দুনিয়ার যত ভাষা আছে কেঁদে ফিরে গেল দুখে’- কোন রচনার অংশ? উত্তর: কবর।
- আথালে কয়টি বলদ রয়েছে? উত্তর: দুইটি।
- ‘গলাটি তাদের জড়ায়ে ধরিয়া কাঁদিত তােমার মা’— এখানে তাদের বলতে কাদের বুঝানাে হয়েছে? উত্তর: দুটি জোয়ান বলদ।
- বৃদ্ধের পুত্র বধূ তার কবরে কি ঝুলিয়ে দিতে বলল? উত্তর: স্বামীর মাথার মাথাল।
- ‘পরাণের ব্যথা মরে নাকো সে যে কেঁদে ওঠে ক্ষণে ক্ষণে।’ – কোন কবিতার অংশ? উত্তর: কবর।
- নাতির বােনকে বৃদ্ধ দাদু কোথায় বিয়ে দেয়? উত্তর: কাজিদের বাড়ি।
- কোন সময়ে দাদু নাতনিকে বাড়ি নিয়ে আসে? উওর: শীতকালে।
- বাবা-মায়ের কবরে বসিয়া কে কাঁদতাে? উত্তর: বৃদ্ধের নাতনি।
- বৃদ্ধের নাতনি কিভাবে মারা গেল? উত্তর: পচানাে জ্বরেতে।
- পাতায় পাতায় কেঁপে উঠে যেন তারি বেদনার বীণ। কোন কবিতার অংশ? উত্তর: কবর।
- বৃদ্ধের ছােট মেয়ের বয়স কত ছিল? উত্তর: সাত বছর। মেয়েকে রেখে বৃদ্ধ কোন হাটে গিয়েছিল? উত্তর: গজনার হাটে। *
- বৃদ্ধের মেয়ে কিভাবে মারা গেল? উত্তর: সাপের দংশনে।
- ‘আপন হস্তে সােনার প্রতিমা কবরে দিলাম গাড়ি। এখানে সােনার প্রতিমা কে? বৃদ্ধ দাদুর মেয়ে।
- ওই দূর বনে সন্ধ্যা নামিছে ঘন আবিরের রাগে’। কোন কবিতার অংশ? উত্তর: কবর।
- ‘আস্তে আস্তে খুঁড়ে দেখ দেখি কঠিন মাটির তলে’ –এর পরের লাইন কি? উত্তর: দীন দুনিয়ার ভেস্ত আমার ঘুমায় কিসের ছলে।
- কারা সারা রাত জেগে আলাে দেয়? উত্তর: জোনাকি মেয়েরা।
- কবর কোন ধরনের কবিতা? উত্তর: শােক কবিতা।
- গাছের পাতা কার শশাকে মুহ্যমান হতাে? উত্তর: বৃদ্ধের পুত্রবধূর শােকে।
- কবর কবিতায় কতজন পরম আত্মীয়ের মৃত্যু গাঁথা বর্ণিত হয়েছে? উত্তর: ৫ জন।
- কবর কবিতাটি কোন কাব্যের অন্তর্গত? উত্তর: রাখালী। কবর কবিতাটি কোন ছন্দে রচিত? উত্তর: যাত্রিক মাত্রাবৃত্ত ছন্দে রচিত। |
- ‘কবর’ কোন রসে রচিত? উত্তর: করুণ রসে।
- নকশী কাঁথার মাঠ’ কাব্যটি কে অনুবাদ করেন? উত্তর: Emmilford.
- রবীন্দ্রনাথ তাঁর স্ত্রীর মৃত্যুতে কি রচনা করেন? উত্তর: ‘স্মরণ’ (কবিতা গুচ্ছ)।
- রবীন্দ্রনাথের মৃত্যুতে যতীন্দ্রনাথ সেনগুপ্ত কি লেখেন? উত্তর: ২২ শ্রাবণ ১৩৪৮। |
- মানিক বন্দোপাধ্যায়ের মৃত্যুতে সুভাষ মুখােপাধ্যায় কি লেখেন? উত্তর: পাথরের ফুল
Related